
Car Air-condition system
চিন্তা করে দেখুনতো,গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছেন দীর্ঘক্ষণ কিন্তু আপনার গাড়ির এসি টি নষ্ট বা কাজ করছে না। কেমন হতো সেটি? চিন্তা করতেই দম বন্ধ হওয়া একটা
চিন্তা করে দেখুনতো,গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছেন দীর্ঘক্ষণ কিন্তু আপনার গাড়ির এসি টি নষ্ট বা কাজ করছে না। কেমন হতো সেটি? চিন্তা করতেই দম বন্ধ হওয়া একটা
আমরা সকলেই জানি গাড়ীর ইঞ্জিনের সিলিন্ডারের ভিতরে পিষ্টন উঠা নামা করে এবং সেখানে চারটি ষ্ট্রোক সম্পন্ন হয়। সেগুলো হলো সাকশান, কম্প্রেশন, পাওয়ার এবং এগজষ্ট। আর
ইঞ্জিনের চলমান কম্পোনেন্ট (Running Component) গুলোর মধ্যে পিষ্টন (Piston) অন্যতম। আর এই পিষ্টন দেখেন নি এমন কাউকে পাওয়া একটু কঠিন কাজ। কেননা গাড়ির ইঞ্জিন ওভারহোলিং
আচ্ছা, গাড়ির চাকার রং কালো কেন? এমন প্রশ্ন কি কখনো মাথায় এসেছে? শুনে মনে হতে পারে এ আবার কেমন কথা! কিন্তু হ্যাঁ গাড়ির চাকা কেন
বাংলাদেশের বিখ্যাত একটি দৈনিক পত্রিকায় জনাব কাওসার আহমেদ চৌধুরী রাশিফল লেখার আগে একটি কথা লিখে থাকেন। আজ শুরুতেই সেই কথা টি জেনে নেই। কথাটি হল
গাড়িতে ব্যাটারি এর ব্যবহার সম্পর্কে সবারই ধারনা আছে। গাড়ি চালাতে গিয়ে ব্যাটারি নিয়ে বিড়ম্বনার পড়েননি এমন খুব কম মানুষই আছেন। দীর্ঘদিন ব্যাটারি বসে থাকলে ও
ইঞ্জিন বলতে আমরা যা বুঝি তা হলো, যে জ্বালানিকে শক্তি হিসেবে ব্যবহার করে তা থেকে যান্ত্রিক শক্তি পাওয়া যায়। সাধারণত দুই ধরনের ইঞ্জিন হয়। (এস
সি আই (Compression Ignition)( কম্প্রেশন ইগনিশন) বলতে বোঝায় যে সকল ইঞ্জিন কম্বাশন চেম্বার এ ইনজেকশন এর মাধ্যমে জ্বালানি প্রয়োগ করে শক্তি উৎপাদন করে। অর্থাৎ সি
গাড়ির ড্যাশবোর্ড এ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ স্পীডোমিটার (Speedo meter) । এই মিটার এর দিকে সব সময় লক্ষ্য রাখতে হয়। এত বড় একটি ইঞ্জিন কত স্পীড
গাড়ি স্টার্ট করতে গেলে ইঞ্জিনের ফ্লাইহুইল টিকে ঘুরাতে হবে। এত বড় এই ফ্লাইহুইল থেকে ঘোরানোর জন্যই ব্যবহার করা হয় স্টার্টিং মোটর (Starting Motor)। তাই আজ